আপুর বান্ধবী যখন বউ - পর্ব (২)

আরিফা ঃ বেশ মজার তো আচ্চা এখন ঘুমা।

সকাল বেলা মনে হচ্ছে আমার রুমে অনেক বৃষ্টি হচ্ছেতাই ঘুম ভেঙে গেল মাথায় আমার আগুন লেগে গেলো, সকাল বেলা ঘুমের আসল মজা মনে হচ্ছে, কাঁচা খেয়ে ফেলি
আমি ঃ কিরে ডাইনি তুই আমাকে পানি দিয়ে ভিজিয়ে দিলি কেন। 
তানিশা ঃ ঐ তুই এত ঘুমাস কেন,
আমি ঃ হারামি তুই আমার স্বপ্নটাই নষ্ট করে দিলি, বাস্তবে তো তোর জালার কারণে প্রেম করতে পারলাম না, অনেক কষ্ট করে স্বপ্নে একটা মেয়েকে পটালাম এখন বিয়ের কথা হচ্ছিল তুই আমার বিয়েটা ভেঙ্গে দিলি, দূর হয়ে যা আমার চোখের সামনে থেকে।






তানিশা ঃ ঐ তুই প্রেম কর তাহলে আমার কোন চিন্তা নাই, আমি চিন্তা করি তোর পাল্লায় পড়ে কোন মেয়ের জীবন নষ্ট করছিস, আর শোন মা তকে ডাকছে চলে আয়, দেরি করলে মা আসবে,।
আমি ঃ যা আমি আসতাছি।
তারপর ফ্রেশ হয়ে মায়ের কাছে গেলাম।
মা ঃ নাস্তা করে একটু তোর বাবার অফিসে যা আজকে না খেয়ে তোর বাবা অফিসে গেছে খাবার নিয়ে যা।
আমি ঃ ঠিক আছে দাও, খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাবার অফিসে খাবার নিয়ে গেলাম।
বাবা ঃ তুই খাওয়া দাওয়া শেষ করে আসছিস
আমি ঃ হুম তুমি খেয়ে নাও আমি এখন কলেজে যাবো .
তারপর কলেজে চলে আসি, কলেজে এসে মিজান আর সাইদের সাথে বসে আডডা দিচ্ছিলাম, এমন সময় আপু ফোন করে বলল তাদের কলেজে নাকি আজকে অনেক ঝগড়া হচ্ছে রাজনৈতিক দুই গ্রুপের মধ্যে চরম তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে, তাই কলেজ থেকে বাসায় ফিরে আসতে চাইছে, কিন্তু তারা দুজন অনেক ভয় পাচ্ছে।
আমি ঃ তুই অপেক্ষা কর আমি আসছি তুই বাহিরে বের হবি না, আমি বললে বারান্দায় আসবি,।
তারপর আপুর কলেজে গেলাম গিয়ে দেখি বেশ বড় ধরনের ঝগড়া হচ্ছে, কোন রকমে ভিতরে গিয়ে পিছনের গেইট দিয়ে বের হয়ে আসলাম,
তানিশা ঃ তুই আসতে এত দেরি করলি কেন, 
আমি ঃ দেরি করলাম কোথায় মাত্র আধা ঘন্টা লাগছে 
তানিশা ঃ হয়ছে হয়ছে এত কথা বলার দরকার নাই ,
তারপর আপু মোটরসাইকেল উঠলো আর আরিফাও  ,
আপু ঃ এবার যাবি নাকি এখানেই দাড়িয়ে থাকবি।
আমি ঃ যাচ্ছি তোর মুখে অলটাইম কোরোলার মত তিতো থাকে কেন রে, তুই যেই ছেলের ঘরে যাবি সেই ঘরে গ্যাস বিল লাগবে না, তোর মাথায় হারিপাতিল রাখলেই রান্না হয়ে যাবে।
আরিফা ঃ আচ্চা তানিশা তুই তোর ভাইয়ের সাথে সব সময় এমন করে কথা বলিস কেন, তোর ফোন পাবার সাথে সাথে চলে আসছে আর তুই ওর সাথে ঝগড়া করছিস, কি অদ্ভুত মানুষ মাইরি তুই,।
আমি ঃ এই বেন্টিলিটার আপনি আমাদের মাঝখানে আসছেন কেন ।
আরিফা ঃ ঐ আমি বেন্টিলিটার মুখের মাঝে এত বিষ কেন,  আমি তো তোমার পক্ষ নিয়েই কথা বলছিলাম,।
তারপর বাসায় চলে আসলাম,
তানিশা ঃ শোন তোর জন্য কিছু টাকা রাখছি তুই আমার কাছ থেকে নিয়ে নেস।
আমি ঃ কোন মতলব আছে নাকি ।
তানিশা ঃ থাক নিতে হবে না ।
আমি ঃ তুই ভিতরে যা আমি আসছি ।
তারপর আমি আমার রুমে না গিয়ে সোজা আপুর রুমে গেলাম,।
আমি ভিতরে গিয়ে বসে আসি এমন সময় আরিফা বাথরুম থেকে বের হয়ে আসসো,,
আমাকে দেখে একটা চিৎকার দিলো

আমিও চিৎকার দিলাম
আপু বাথরুম থেকে বের হয়ে আসলো।
তানিশা ঃ কিরে কি হয়েছে 
আমি ঃ তোমার বান্ধবী বাথরুম থেকে‌,, এতটুকু বলতেই আরিফা আমার মুখ চেপে ধরে।
আরিফা ঃ আসলে হটাৎ করে রুমে চলে আসার কারণে আমি ভয় পেয়ে যায়,,, আর আমার চিৎকার শুনে তোর ভাই চিৎকার দেয়,
তানিশা ঃ ও এই কথা আমি তো ভেবেছিলাম আমিরুল তোকে ভয় দেখিয়েছে নাকি।
আমি ঃ আপু আমি আমার রুম যায়রে পরে আসবো
তানিশা ঃ ঠিক আছে ,
আমি আমার রুমে এসে চিন্তা করছি এটা কি হলো,
আমি যে আরিফার শরীরের অনেকটাই দেখে ফেলেছি,।
আমার এখন লজ্জা লাগছে আমি আর আরিফা আপুর সামনে যেতে পারবো না
একটু পর আমি বাথরুমে গিয়ে গোসল করে বের হলাম, আমার গায়ে শুধু একটা থ্রি কোয়ার্টার,
এমন সময় আরিফা আপু আমার রুমে আসলো
আরিফা ঃ রুমে এসে বললো কোন মেয়ের রুমে যাবার আগে পার্মিশন নেওয়া লাগে, কথা টুকু বলে আমার দিকে তাকিয়ে একটা চিৎকার দিলো, আমিও চিৎকার দিলাম,
তারপর আমি তারাতাড়ি কাপড় পরে, আপুর রুমে গেলাম, 
আমি ঃ ঐ তোর বান্ধবী কোথায় রে,,  ।
তানিশা ঃ মনে হয় ছাদে গেছে  ।
আমি ঃ ঠিক আছে ,।
তারপর আমি সোজা ছাদে গেলাম, ছাদে গিয়ে দেখি আরিফা আপু দাড়িয়ে আছে, ।
আমি ঃ এই যে ম্যাডাম আপনি আমার রুমে কিছু না বলে চলে গেলেন কেন।
আরিফা ঃ আপনিও তো না বলেই চলে গেছেন।
আমি ঃ আমাকে তো আপু যেতে বলেছিলো।
আরিফা ঃ দেখেন আমি জানি এইটা একটা এক্সিডেন্ট এটা নিয়ে এত চিন্তা করার কিছু নাই।
আমি ঃ ঠিক আছে, কিন্তু কাউকে কিছু বলবেন না, এমন কি আপুকেও না।
আরিফা ঃ  এই কথা তো আমার বলার কথা আপনি বলছেন,,
আমি ঃ আপনি আমার পুরো শরীর দেখেছেন তাই চিন্তাটা আমার বেশি,।
আরিফা ঃ হাসালেন, অনেক বিনোদন পাইলাম।
আমি ঃ আপনার নাভিটা অনেক সুন্দর।
আরিফা ঃ ঐ বজ্জ্বাত ছেলে।
আমি ঃ আপনাকে বিনোদন দিলাম,
তারপর আমি চলে আসলাম,, খাবার খেয়ে বাহিরে চলে এলাম,, মিজান আর সাইদের সাথে আডডা দিলাম,
মিজান ঃ  দোস্ত মামার মেয়ের বিয়ে ঠিক করে ফেলেছে, আমি ওরে ছাড়া বাঁচতে পারব না,,,
সাইদ ঃ আরে হালা মরতে হবে না, আগে ছেলের বাসা কোথায় তা খোজ খবর নে।
আমি ঃ মিজান কখনো কখনো ফালতু মানুষেও ভালো বুদ্ধি দিতে পারে তার জীবন্ত প্রমাণ হলো আমাদের বন্ধু সাইদ।
সাইদ ঃ ঐ তুই আমারে ফালতু বললি কেন।
মিজান ঃ তোরা এখন চুপ কর, আমি না হলে এখান থেকে চলে যাবো,
আমি ঃ যা না তোকে কে ধরে রাখছে,,
মিজান রাগের চোটে চলে গেল,
সাইদ ঃ মিজান তো চলে গেল এখন কি করবি, আমিও বাসায় চলে জাই,,,,,
আমি ঃ আরে বেটা ধারা, মিজানের মামার বাসা চিনোস।
সাইদ ঃ হ্যা, কিন্তু মিজানের মামা অনেক দাপটের লোক, তাই কিছু করা যাবে না।
আমি ঃ আরে বেটা আমরা আকটাবো ছেলে পক্ষকে।
তারপর দুজন মিলে মিজানের মামার বাড়ির সামনে ইচ্ছা করে মোটরসাইকেল নিয়ে একটা গাছের সাথে ধাক্কা মারি সাইদ গিয়ে পরলো রাস্তায় আমি গিয়ে পড়লাম গাছের গুঁড়ির সামনে, কিছুক্ষণের মধ্যেই মানুষ ঝরো হতে লাগলো,
এটাই তো আমি চাইছিলাম,
আমি গেন হাড়ানোর নাটক করে পড়ে আছি।
সাইদ ঃ এই আমিরুল কথা বল কি হয়ছে তর,,
তারপর সাইদ আমাকে নিয়ে মিজানের মামার বাড়িতে নিয়ে গেলো নিয়ে বললো আমার দোস্ত মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছে, একটু পানি এনেদেন ওর মাথায় ডালবো।
আমি মনে মনে বলি শালায় ভালোই কাজ করছে তবে আমি যে হুসে আসি এইটা সাইদ কে বুঝানো যাবে না, তাহলে ঐ নাটকটা ঠিক মত করতে পারবে,
এমন সময় দুই জন মহিলা বাসা থেকে পানি এনে দিলো, আর আমার মাথায় ঢালতে লাগল, আমি মনে মনে বলি আরো বেশি করে ঢাল,,,
পাঁচ মিনিট পানি ঢালার পর আমি নাটক শেষ করলাম,

আমি ঃ সাইদ আমি কয়,।
সাইদ ঃ দোস্ত তুই যায়গা মতোই আসর,
আমি ঃ আমার মোবাইলটা পাচ্ছিনা কেন,
তারপর মিজানের গার্লফ্রেন্ডের কাছ থেকে মোবাইলটা নিয়ে আমি আমার নাম্বারে কল দিলাম,।
তারপর চলে আসলাম, এলাকায় এসে আডডা দিলাম,
রাত ১০ টায়  বাসায় ফিরে এলাম,
মা ঃ এতক্ষণ কোথায় ছিলি।
আমি ঃ একটা মিশন শেষ করে আসলাম,
বাবা ঃ আবার কার ঘরে আগুন লাগানোর চেষ্টা করছিস,
আমি ঃ নিজের ঘরেই লাগাবো,
মা ঃ ঠিক আছে ঠিক আছে, বাবার মত হোষ না, তাহলে সারাজীবন ধরে শুধু অফিস আর বাসা বাসা আর অফিস দুটো নিয়ে জীবন শেষ করে দিবি,
বাবা ঃ এখানে আবার আমাকে টানাটানি করছো কেন।
আমি ঃ মা তোমাদের পার্সোনাল ঝগড়া তোমাদের রুমে গিয়ে করো,,
মা ঃ ঐ তুই বড়দের মাঝে কথা বলিস কেন,, বাবার মত হয়ছোর ।
বাবা ঃ এইটা কিন্তু ঠিক না, বারে বারে আমাকে কেন টেনে আনছো, আর আমার ছেলে আমার মতই হবে, তোমার কোন সমস্যা আছে।
আমি ঃ আমার খুদা লাগছে খাবার দিবা নাকি বলো,
মা ঃ তোর বাবাকে বল খাবার রেডি করে দিতে,,,
মা চলে গেল, আসলে এটা আমাদের পরিবারের ঝগড়া না এটাই ভালোবাসা,
এমন সময় তানিশা আর আরিফা এলো,, তানিশা খাবার রেডি করছে, আর আরিফা আমাদের ঝগড়া দেখে হাসছে।
খাওয়া দাওয়া শেষ করে রুমে গেলাম,
এমন সময় তানিশা আমার রুমে আসলো,,
তানিশা ঃ এইনে তোর টাকা আর শোন এগুলো আমার জমানো টাকা এই টাকা দিয়ে ভালো দেখে একটা মোবাইল কিনবি,,
আমি ঃ আমার মোবাইল তো ঠিক আছে মোবাইল কিনে কি করবো।
তানিশা ঃ আমার এক বান্ধবী একটা মোবাইল কিনছে ঐ মোবাইলটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে, আমি চাই তুই ঐ রকম একটা মোবাইল কিন।
আমি ঃ এইটা কোন কথা হলো,
এমন সময় মোবাইলের কথা বলাই আমার মনে পরলো মিজানের গার্লফ্রেন্ডের কথা, আমি আপু তুই ধারা আমি একটু কথা বলে আসি, একজনের সাথে আমার কিছু কথা আছে,,
তানিশা ঃ তা কথাটা কি ছেলের সাথে না মেয়ের সাথে।
আমি ঃ মেয়ের সাথে,
তানিশা ঃ কতদিন ধরে চলছে ।
আমি ঃ কি কতদিন ধরে চলছে,
তানিশা ঃ মোবাইলে কতদিন ধরে চলছে ।
আমি ঃ আপু আমার জন্য কথা বলছি না, মিজানের জন্য কথা বলছি, ওর গার্লফ্রেন্ডের নাকি বিয়ে তাই বিয়েটা আটকানোর চেষ্টা করছি এই আর কি।
তানিশা ঃ ও তাহলে তুই কথা বল আমি আসি, আর শোন আগামীকাল মোবাইল কিনবি।
আমি ঃ ঠিক আছে,
তারপর ছাদে গিয়ে কথা বলছিলাম এমন সময় আরিফা ছাদে আসলো।
আমার কথা বলা দেখে আরিফা বলল কার সাথে কথা বলেন,
আমি ঃ গার্লফ্রেন্ডে্য সাথে ।
আরিফা ঃ ভালো তা আপনার বোন বলল আপনার কোন গার্লফ্রেন্ড নাই,,
আমি ঃ ঠিকি বলছে আমি আমার বন্ধুর গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছি,
তারপর মোবাইলে কথা বলে ছেলের সব খোঁজ খবর নিলাম,।
তারপর আরিফাকে বললাম,
আমি ঃ সরি।
আরিফা ঃ কেন ।
আমি  ঃ দুপুরের আচরণের জন্য,
আরিফা ঃ কোন সমস্যা নাই, it's ok
আমি ঃ আপনি এত রাতে ছাদে কেন আসছেন,,
আরিফা ঃ মা একটু পর কল দিবে তাই ছাদে আসছি,
আমি ঃ ও,
তারপর আরিফা তার মায়ের সাথে কথা বলল আমি দাঁড়িয়ে আছি,।
কথা শেষ করে আরিফা আমার দিকে তাকালো ।
আরিফা ঃ একটা কথা বলবো।।
আমি ঃ বলেন, ,
আরিফা ঃ আপনি সব সময় আপনার পরিবারের সবার সাথে এভাবে কথা বলেন কেন,।
আমি ঃ আমাদের পরিবারে সবাই সবাইকে অনেক বুঝে আর আমাদের ভালোবাসাটা এমনি, মা বাবা ভালবেসে বিয়ে করেছে, তাদের দুজনের মধ্যে অনেক মিষ্টি ঝগড়া লেগেই থাকে,
কখনো মায়ের অসুখ হলে বাবা তখন আর ঘুমায় না,
আবার বাবার অসুখ হলে মা সারারাত বাবার পাশে বসে থাকে,
আর আমার আর আপুর ঝগড়া তো অন্য রকম কখনো কিছু চাইতে হয়না,
আপুর কোন সমস্যা হলে আমি বন্ধুর মত পাসে থাকি,
আমাদের মাঝে কোন sorry   বা thank you নেই,
আমাদের পরিবারে সবাই অনেক ফ্রি, একজনের সাথে ঝগড়া লাগলে তাকেই বেশি দোষারোপ করা হয়,
গতকাল সকালে আপুর সাথে ঝগড়া হয়েছে আজকে নিজের জমানো টাকা দিয়ে দিছে মোবাইল কেনার জন্য,
আমার মতে এটাই আসল ভালবাসা,

ঝগড়া লাগবে কিন্তু রাগ করে কথা না বলার কিছু নেই,।
একদিন যদি বাসার কারো সাথে কথা না বলি তাহলে হয়ত সবাই টেনশন করবে কারণ তারা ভাববে আমি কি কোন কষ্ট পেয়েছি নাকি,
আচ্ছা আপনার বাবা মায়ের মাঝে ঝগড়া হয় না,
আরিফা ঃ না বাবা সব সময় ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকে, আমি মায়ের সাথে বেশি সময় কাটাই, তারাও যথেষ্ট পরিমাণ রোমান্টিক এই বয়সেও ঘুরাঘুরি করতে পারে,
তাই মা বাবাকে একা ছেড়ে আসছি, আর কাবাবে হাডডি হতে চাইলাম না, কিন্তু আমি একা বাসায় থাকবো এই জন্য তারা অনেক চিন্তিত ছিলেন তাই আমি তানিশার কথা বলে এইখানে আসছি, কারণ একা একা আমার ভালো লাগে না,
আমি প্রথমে ভেবেছিলাম তুমি অনেক ঝগডাটে কিন্তু এখন বুঝলাম তোমরা সবাই আসলে ভালবাসার ঝগড়া করো।
আমি ঃ আচ্চা এখন গিয়ে ঘুমিয়ে পরুন।
আরিফা ঃ হ্যা, ।
তারপর রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে গেলাম,
সকাল বেলা ঘুম ভাঙলো আপুর পানির কারণে ।
আমি ঃ এই ডাইনি তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি,
তানিশা ঃ তুই একটা সকালেও ঘুম থেকে সময় মত উঠতে পারিস না


চলবে........

গল্পটির পরবর্তী পর্ব পেতে গল্পটি নিচের শেয়ার অপশন থেকে অথবা লিংক কপি করে ফেসবুকে শেয়ার করুন

SHARE THIS

Author:

0 Comments:

আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।